রাবার ও স্টিলের দাম বাড়ার কারণে গুমাট এয়ার স্প্রিংয়ের দাম বৃদ্ধি পায়

রাবার ও স্টিলের দাম বাড়ার কারণে গুমাট এয়ার স্প্রিংয়ের দাম বৃদ্ধি পায়

রাবার

২০২০ সালের মার্চ মাসে রাবার ফিউচারের দাম প্রায় 9,360 ইউয়ান।এখন পর্যন্ত, রাবার ফিউচারের দাম বেড়েছে 17,335 ইউয়ান, যা এক বছরে 85% এরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে;বিশেষত ফেব্রুয়ারি থেকে রাবারের দাম বৃদ্ধি প্রায় 3,000 ইউয়ান, 20% এরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

ইস্পাত.

উদাহরণস্বরূপ রেবার নেওয়া যাক।২০২০ সালের মার্চে রেবারের দাম প্রতি টন প্রায় ৩,১০০ ইউয়ান ছিল, যখন রেবারের বর্তমান দাম প্রতি টন প্রায় ৪,,৫০ ইউয়ানে দাঁড়িয়েছে, যা ৫৩% এরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে;বিশেষত ফেব্রুয়ারি থেকে, রেবার বৃদ্ধি আরও সুস্পষ্ট হয়েছে।3 ফেব্রুয়ারি, রেবারের দাম ছিল প্রায় 4,170 ইউয়ান, তবে এটি প্রায় 600 ইউয়ান বেড়েছে।

অ্যালুমিনিয়াম।

2020 সালের মার্চ মাসে অ্যালুমিনিয়াম ফিউচারের দাম ছিল প্রায় 11,200 ইউয়ান।বর্তমান অ্যালুমিনিয়ামের দাম বেড়েছে 17,695 ইউয়ান, প্রায় 58% বৃদ্ধি পেয়ে;বিশেষত ফেব্রুয়ারি থেকে এখন অবধি, অ্যালুমিনিয়ামের বৃদ্ধি আরও স্পষ্ট, এক মাসের শেষে, অ্যালুমিনিয়ামের সামগ্রীর দাম এখনও প্রায় 14,500 ইউয়ান ছিল।ফেব্রুয়ারিতে, এটি 3,000 এরও বেশি ইউএন বৃদ্ধি পেয়েছিল এবং কেবলমাত্র ফেব্রুয়ারিতে বৃদ্ধি ঘটে 20% এরও বেশি।

কেন সম্প্রতি কাঁচামালের দাম এত বেড়েছে?
সম্প্রতি কাঁচামালের দাম তীব্র আকারে বেড়েছে।এটি আসলে কিছুটা অপ্রত্যাশিত তবে এটি যুক্তিসঙ্গতও বটে।এর মূল কারণ হ'ল বৈশ্বিক মহামারীটি স্বাচ্ছন্দ্য বয়ে যেতে শুরু করেছে, এবং বিশ্ব অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের লক্ষণগুলি দেখিয়েছে, বিশেষত চীনের অর্থনীতির শক্তিশালী পুনরুদ্ধার।এটি কাঁচামাল বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
2020 এর শুরুতে, কাঁচামালের দাম হ্রাসের সর্বাধিক প্রত্যক্ষ কারণটি ছিল মহামারীর প্রভাবের কারণে।বিশ্বের অনেক দেশের উত্পাদন ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছিল, এমনকি অনেক দেশের উৎপাদন স্থবির বা অর্ধ স্থবির অবস্থায় ছিল।কাঁচামালের জন্য বিশ্বব্যাপী চাহিদা হ্রাসকে প্রভাবিত করে কাঁচামালের দামের তুলনামূলকভাবে হ্রাসও তুলনামূলকভাবে সুস্পষ্ট।
২০২০ সালের মে থেকে অনেক দেশের অর্থনীতি ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধার শুরু করেছে, এমনকি আরও মারাত্মক মহামারীযুক্ত দেশগুলি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক উত্পাদনের পরিস্থিতিতে ফিরে এসেছে, বিশেষত চীনের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার তুলনামূলকভাবে সুস্পষ্ট, তাই বাজারে কাঁচামালের চাহিদা রয়েছে।পুনরুদ্ধার কাঁচামালের দাম বৃদ্ধিতে সরাসরি অবদান রেখেছে।

২০২১ সালে প্রবেশের পরে ধীরে ধীরে বিশ্বব্যাপী ভ্যাকসিনগুলি বাজারে প্রকাশের সাথে সাথে বিভিন্ন দেশে মহামারী পরিস্থিতি স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে মিলিয়ে নতুন মামলার সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে।বর্তমান বৈশ্বিক মহামারী পরিস্থিতি অনুসারে, ২০২১ সালে এটি কম হবে বলে আশা করা হচ্ছে। স্পষ্টতই এটি নিয়ন্ত্রণ করা।
বিশ্বব্যাপী মহামারীটির ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের সাথে সাথে বিশ্বব্যাপী অর্থনীতি ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধার শুরু করেছে।২০২০ সালে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের সর্বশেষ পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০২১ সালে বৈশ্বিক অর্থনীতি ৫.৫% বৃদ্ধি পাবে এবং পৃথক উদীয়মান দেশগুলির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে বলে আশা করা হচ্ছে এমনকি 7% এরও বেশি পৌঁছতে পারে।
ভবিষ্যতের বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হারের প্রতি সবার আস্থা ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধার হওয়ার সাথে সাথে কাঁচামালের বাজারের চাহিদা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে এবং একই সাথে কাঁচামালের দামও বাড়তে শুরু করবে।
অবশ্যই, বাজারের চাহিদা ছাড়াও, গত বছরে কাঁচামালের দাম বৃদ্ধির ফলে আর্থিক স্বচ্ছলতাও প্রভাবিত হয়েছিল।
2020 মার্চ প্রবেশের পরে, বিশ্বের অনেক দেশ তুলনামূলকভাবে শিথিল আর্থিক নীতি গ্রহণ করেছে এবং বাজার তহবিল বৃদ্ধি পেয়েছে, তবে অর্থনৈতিক কার্যকারিতা সন্তোষজনক হয়নি।এত টাকা কিছু মূলধনের বাজারে প্রবেশ করবে।এই পটভূমির অধীনে, পরিস্থিতিতে অনেকগুলি কাঁচামালের ফিউচারের দাম ক্রমাগতভাবে চাপ দেওয়া হয়েছে, বিশেষত বিশ্ব অর্থনীতিতে আস্থা পুনরুদ্ধারের প্রসঙ্গে।বিপুল পরিমাণ তহবিলের প্রচারের ফলে, বিভিন্ন কাঁচামালের দাম বেড়েছে তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।